Posts

বাবা ছেলের ভালোবাসা

"বাবা তুমি তো বলেছিলে পিতৃ ঋণ কোনদিন শোধ হয় না। তুমি ছাব্বিশ বছরে আমার পেছনে যত টাকা খরচ করেছো তুমি কি জানো আমি আগামী তিন বছরে সে টাকা তোমায় ফিরিয়ে দিতে পারবো"। বাবা : ( কিছুটা মুচকি হেসে) "একটা গল্প শুনবি?" ছেলেটা কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। নিচু স্বরে বললো- "বলো বাবা শুনবো......" তোর বয়স যখন চার আমার মাসিক আয় তখন দু হাজার টাকা। ওই টাকায় সংসার চালানোর কষ্ট বাড়ির কাউকে কখোনো বুঝতে দেইনি। আমি আমার সাধ্যের মধ্যে সব সময় চেষ্টা করেছি তোর 'মা কে 'সুখী করতে। তোকে যেবার স্কুলে ভর্তি করলাম সেবার ই প্রথম আমরা দুজন- আমি-আর তোর মা পরিকল্পনা করেছি আমরা তোর পড়ার খরচের বিনিময়ে কি কি ত্যাগ করবো। সে বছর তোর মাকে কিছুই দিতে পারিনি আমি। তুই যখন কলেজে উঠলি আমাদের অবস্থা তখন মোটা মুটি ভাল। কিন্তু খুব কষ্ট হয়ে গেছিল যখন তোর মা খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। ঔষধ কেনার জন্য রোজ রোজ ওভারটাইম করে বাসে করে পায়ে হেটে ঘামে ভিজে বাড়ি ফিরতে খুব দুর্বিষহ লাগতো। কিন্তু কখোনো কাউকে বুঝতে দিইনি এমনকি তোর মা কেও না। একদিন শো রুম থেকে একটা বাইক দেখে আসলাম। সে রাতে আমি স্বপ্নেও ...

হেমন্ত

Image
উত্তুরে বাতাস, তার আগমনের বার্তা পাঠিয়ে দিলো হেমন্তে, সকালে হিমের চাদর জড়িয়ে কুয়াশা নেমে আসে মাঠে ঘাটে পথে প্রান্তে, জলাভূমি ঘিরে থাকে ঘন কুয়াশার জাল,  দেখে যেন মনে হয়,এখনও হয়নি সকাল! সূর্যটা ঝুঁকে গেছে ঈষৎ দক্ষিণে হয়ে ম্রিয়মান, সোনালী রোদ্দুর হল দেখ কেমন বিবর্ণ আর ম্লান! চোখে মুখে আমাদের ধূসর ধুলোর প্রলেপ! যদিও এখনও নামেনি কারও ঘরে বিছানায় কম্বল লেপ! পরিযায়ী পাখিরা শীতের আগমনী পেয়ে আসছে ভেসে, নবান্নের পায়েস হবে এবার তাজা খেজুরের রসে, রসেবসে হেমন্তে ভাপা পিঠে পুলি মায়ের হাতের তৈরী,  ভাল লাগবে তো সবারই! ওদিকে যুদ্ধবাজ ট্র্যাম্প, কোরিয়ার কিমকে শাসাতে পাঠিয়েছে রণতরী৷ আসলে দ্বিবিধ লক্ষ তাঁর কিমের সঙ্গে চীনকে চমকানো, ট্র্যাম্পের সাথে জুটি বেঁধেছে ভারত জাপানও, দাঙ্গাবাজ ন মো কমই বা কিসে, যুদ্ধবাজ ট্র্যাম্পের সাথে গিয়েছে মিশে! এই হেমন্ত নিয়ে আসে বাংলায় সুখ আর শান্তির দিন, চাষীদের ঘরে ঘরে নেমে আসে সাময়িক সুদিন! অথচ যুদ্ধবাজদের রণতরীর মহড়ায়, বিমর্ষ হয়ে আছি সম্ভাব্য বিশ্বযুদ্ধের শঙ্কায়৷

~~~~বাস্তব নীতি~~~~

                        ॥ কবিতা॥                          বাস্তব নীতি মন আকাশে জাগলো যে সত্যের ছাঁপ, শান্তি পুরে শান্তি নেই আছে কষ্ট হাট, সোনা পুরে সোনা নেই আছে মিথ্যা ঝাপ। মরু নদে নৌকা নেই, নাম আছে ঘাট। নামায রোজায় শুন্য নাম যে ঈমাম, নাম যে তার আক্কেল বে-আক্কেল গুড়ি, কোন জনম কোথাও পায়না সালাম। পরের মাল খেয়ে সে যে বাড়ায় ভুড়ি। ডোবেনা ঘোটি মগ, নাম বড় পুকুর, দিলে পোষে শয়তান মুখে খোদা ভীতি, জিহাদে নেই মন করে শুধু হুকুর। স্বার্থের টান পেলে ভোলে জাহির গীতি। রাজা-রানী সাঁজে তব ফকিরের নাতি, জাহেলিয়াত কালের এই হলো নীতি।

রামের জন্ম অযোধ্যায়, যেমন মত হিন্দুদের, তেমনই তিন তালাক মুসলিমদের বিশ্বাসের ব্যাপার, সুপ্রিম কোর্টে পার্সনাল ল বোর্ড

Image
  তিন তালাকের সমর্থনে মুখ খুলে অযোধ্যায় রামের জন্মের প্রসঙ্গ তুলল অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সনাল ল বোর্ড। সুপ্রিম কোর্টের ৫ বিচারপতির বেঞ্চে বোর্ডের হয়ে সওয়াল করতে উঠে নামী আইনজীবী কপিল সিব্বল মঙ্গলবার বোঝাতে চান, হিন্দুরা যেমন অযোধ্যায় রামের জন্ম হয়েছিল বলে বিশ্বাস করেন, তেমনই মুসলিমরাও একই ভাবে তিন তালাক মানেন। হিন্দুদের বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তোলা না গেলে মুসলিমদের তিন তালাকে আস্থা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে পারে না। তিনি বলেন, ৬৩৭ সাল থেকে তিন তালাক চালু রয়েছে। আমরা বলার কে, যে এটা অ-ইসলামিয়, অসাংবিধানিক! গত ১৪০০ বছর ধরে তিন তালাক প্রথা মানছেন মুসলিমরা। এটা বিশ্বাসের ব্যাপার। সুতরাং এর মধ্যে সাংবিধানিক নৈতিকতা, সমতার প্রশ্নই ওঠে না। ইউপিএ জমানার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এও বলেন, আমি যদি এটা বিশ্বাস করি যে, রাম অযোধ্যায় জন্মেছিলেন, তাহলে সেটা নিছকই বিশ্বাসের ব্যাপার। তার মধ্যে সাংবিধানিক বৈধতা, যৌক্তিকতার প্রশ্নই নেই। প্রধান বিচারপতি জে এস খেহরের নেতৃত্বাধীন সংবিধান বেঞ্চে সিবাল উল্লেখ করেন, তিন তালাকের উত্স খুঁজে পাওয়া যাবে হাদিসে, পয়গম্বর মহম্মদের আমলের পর থেকে তার সূচনা। তিন তালাক, ...

পর্দা করার পরেও কেন মেয়েরা বার বার ধর্ষিতা হয় ????

Image
বর্তমানে ডিজিটাল যুগের কিছু মেয়েদের স্বভাব কুকুরের মত হয়ে গেছে, আল্লাহতা'আলা কুকুরকে লেজ দিয়েছে তার লজ্জাস্থান ঢেকে রাখার জন্য কিন্তু কুকুর লেজ দিয়ে তার লজ্জাস্থান না ঢেকে লেজকে উচু করে রেখে অন্য কুকুর কে তার প্রতি আকৃষ্ট করে । তেমনি আল্লাহ তা'আলা মেয়েদের উপর পর্দার বিধান নাযিল করেছেন, কিন্তু ডিজিটাল যুগের কিছু নির্লজ্জা মেয়ে সেই পর্দার বিধান কে অমান্য করে ছেলেদের কে নিজের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য স র্ট/ টাইট/ফিটিং জামা পড়ে রাস্তায় বের হয়, কিছু দিন পর ধর্ষনের শিকার হয়। আবার কিছু কিছু কুকুর স্বভাবের মেয়ে এরা আবার ডিস্কো পর্দা করে ফিট - ফাট, বডি ফিটিং বোরকা পড়ে নিজের ধুমসো পাছাকে নাড়াতে নাড়াতে সবার সামনে দিয়ে হাটে,অতপর ধর্ষণ হয়ে বাড়ি আসে.......... অতঃপর আঙ্গুল তুলে প্রশাসনের উপর, আমি বলবোঃ প্রশাসন কি সারা দিন পিছু পিছু ঘুরে আপনার দেহরক্ষা করবে? আপনার দেহের রক্ষা আপনার নিজেরই করতে হবে, আর সেটা পর্দার দ্বারাই সম্ভবপর হবে ।সুতরাং ধর্ষিত হতে না চাইলে এখন থেকেই পর্দা করুন,পর্দা করা নারীর উপর ফরজ ।। এখন বলতে পারেন ......... খাস পর্দা (ইসলামী সহি পর্দা) করার পরেও কিছু কুলাঙ্গরের দ্বার...

ভারতের মহিশুরের বীর শাসনকর্তা ★★টিপু সুলতান★★ সম্পর্কে কিছু আশ্চর্য বিস্ময়কর তথ্য

Image
টিপু সুলতানের জন্ম ২০ নভেম্বর '১৭৫০ এবং মৃত্যু ৪ মে '১৭৯৯। তিনি ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের মহীশূর রাজ্যের শাসনকর্তা। তিনি একজন বীর যোদ্ধা ছিলেন। ইংরেজদের বিরুদ্ধে তিনি বীরত্ব সহকারে যুদ্ধ করেন। তিনি তাঁর শৌর্যবীর্যের কারণে শের-ই-মহীশূর (মহীশূরের বাঘ) নামে পরিচিত ছিলেন। দক্ষিণ ভারতের মহীশূর রাজ্যের শাসক টিপু সুলতানের পিতা হায়দার আলী মহীশূর রাজ্যের সেনাপতি ছিলেন৷ শ্রীরঙ্গপত্তনম গ্রামে কাবেরী নদীর একটি ব-দ্বীপে নির্মিত একটি দূর্গ থেকে রাজ্য শাসন করতেন৷ বর্তমানে শ ্রীরঙ্গপত্তনম গ্রাম দক্ষিণ ভারতের কর্ণটক রাজ্যের মান্ডিয়া জেলার অন্তর্গত৷ ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর সঙ্গে যুদ্ধে ১৭৯৯ খ্রিস্টাব্দে নিহত হন। টিপুর এক সেনাপতি মীর সাদিক বিশ্বাসঘাতকতা করে ব্রিটিশদের সঙ্গে হাত মেলান৷ পরে তার পরিবারের মানুষজনকে ভেলোরের দূর্গে বন্দী করে রাখে ব্রিটিশ শাসকরা৷ শের-ই-মহীশূর টিপু সুলতানকে ডাকা হতো শের-ই-মহীশূর; উপাধিটা ইংরেজদেরই দেয়া। তাঁর এই বাঘ (শের) হয়ে ওঠার পিছনে অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কিত ছিলো। মূল কারণ ছিলো তাঁর অসাধারণ ক্ষীপ্রতা, দক্ষতা, বুদ্ধিমত্তা আর কৌশলপূর্ণ রাজ্য পরিচালনা। ...

"ভালোবাসার মানুষগুলতো ত্রমন হবা চাই"

Image
এমন একটা ছেলে জন্য অপেক্ষা করুণ যে আপনাকে Hot না বলে বলবে Beautiful । যে আপনার ঘুমন্ত মুখটা দেখার জন্য রাত জাগবে । এমন একটা ছেলেকে ভালোবাসুন যে আপনার ঠোঁটে নয় কপালে Kiss দিবে । যেই ছেলে তার বন্ধুদের সামনে আপনার কোমরে না ধরে হাত ধরে রাখবে । যে সর্বদা নিজেকে ভাগ্যবান মনে করবে আপনার মত মেয়ে পেয়ে । তার জন্যই অপেক্ষা করুণ যে তার বন্ধুদের আপনার ছবি দেখিয়ে বলবে এই দেখ এইটা আমার রাজকন্যা